৭ জুন (শনিবার) পবিত্র ঈদুল আযহা উপলক্ষে গোমস্তাপুর উপজেলাবাসীসহ দেশ-বিদেশের সকলকে অগ্রীম শুভেচ্ছা ও অভিন্দন জানিয়েছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার গোমস্তাপুর উপজেলার ডিএসবি, আনিসুর রহমান I
এক শুভেচছা বার্তায় তিনি বলেন, আমি সকলকে জানাই পবিত্র ঈদুল আযহার অগ্রিম আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন এবং ঈদ মোবারক।
আমি সকলের অব্যাহত সুখ, শান্তি সমৃদ্ধি ও কল্যাণ কামনা করি। আর ইসলাম ধর্মাবলম্বির জনসাধারণের বড় দুইটি ধর্মীয় উৎসবের মধ্যেই একটি ঈদ হলো ঈদ উল আযহা। এ দেশে এই উৎসবটিকে আবার কুরবানি’র ঈদ নামে সবাই চেনে। ঈদ উল আযহা হলো ত্যাগের উৎসব।
এই দিনটিতে মুসলমানেরা তাদের সাধ্যমত ধর্মীয় নিয়মানুযায়ী উট, গরু, দুম্বা কিংবা ছাগল কোরবানি বা জবাই দিয়ে থাকে। ইসলাম ধর্মে যার যাকাত দেয়ার সামর্থ্য রয়েছে তাঁর ওপর ঈদ উল আযহা উপলক্ষেই পশু কুরবানি করাটি ওয়াজীব। আর বারবার ফিরে আসে ‘ঈদ’।
ঈদ এর অর্থটাই হচ্ছে ফিরে আসা। এমন এই দিনকে ঈদ বলা হয়, একে অপরের প্রতি হিংসা বিদ্বেষ ভুলে এই জন্য যে মানুষ বারবার একত্রিত হয় এবং সাধ্যমতো যার যা উপার্জন তা নিয়েই আনন্দ উৎসব করে। তাই ঈদ দ্বারাই মহান আল্লাহ তাঁর বান্দাকে নিয়ামাত কিংবা অনুগ্রহে ধন্য করে থাকে।
মহান আল্লাহ পাক মুসলিম উম্মাদের প্রতি নিয়ামাত হিসেবেই ঈদ দান করেছে। তাই এই পবিত্র দিনে বাংলাদেশের প্রতিটি গৃহে প্রবাহিত হোক শান্তির অমীয় ধারা। আমি এই কামনা করি।
পরিশেষে,স্বাস্থ্যবিধি মেনে নামাজ আদায় এবং কুরবানীর পশু জবাই যথাস্থানে করে সঙ্গে সঙ্গে বর্জ্য অপসারণ করে পরিবেশটাকে সুন্দর রাখার চেষ্টা করবেন সবাই।
নতুন এক আলোকিত ভোরের প্রত্যাশার সকলকে পবিত্র ঈদুল আযহার শুভেচ্ছা জানান তিনি।